My Services
successivebd
I'm committed to helping more people like you to get the results they want, every day. To make it easy, there are lots of ways you can work with me! The range of services I offer can be tweaked to suit your goals, your business, or your project. And it's worth saying that I specialize in working outside-the-box, so if you're looking for new ways to bring your latest project to life then I'll develop a solution that's truly unique.
successivebd
Let’s find the right solution for you. Here you’ll find a detailed rundown of my services to help you decide on the best choice for you. If you have any questions or aren’t sure what to go for, then please get in touch and I’ll be happy to help.
successivebd
Want to know more about what I offer? I’m committed to helping more people like you, every day. Check out this page for all the different ways you can work with me.
এসই ও প্রকারভেদ
হোয়াইট হ্যাট, গ্রে হ্যাট ও ব্ল্যাক হ্যাট এসইও
এসইও প্রকারভেদ বলতে আমরা আলোচনা করবো, সাধারণত নৈকিকতার ভিত্তিতে এসইও প্রকারভেদ। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে হলে সার্চ ইঞ্জিনের বিধিবিধান বা নিয়ম কানুন জানা প্রয়জোন। কারন একটি সার্চ ইঞ্জিন তাদের সার্চ রেজাল্টে আপনার ওয়েবসাইটকে স্থান দিবে কিনা তা অনেকাংশেই নির্ভর করে সেই সার্চ ইঞ্জিনের নিয়ম কানুন বা এলগোরিদম মেনে চলার উপর। আজকে আমরা আলোচনা করবো বিধিবিধান অনুযায়ী সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের বা এসইও প্রকারভেদ।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের বা এসইও প্রকারভেদ
বিধিবিধান অনুযায়ী বলি তবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এসইও প্রকারভেদ তিন প্রকার।
· হোয়াইটহ্যাটএসইও
· ব্ল্যাকহ্যাটএসইও
· গ্রেহ্যাটএসইও
হোয়াইটহ্যাটএসইও
হোয়াইট হ্যাট এসইও হচ্ছে নৈতিক, ভাল ও সুন্দর এসইও। আপনি যদি সার্চ ইঞ্জিন এর আইন কানুন মেনে আপনার ওয়েবসাইটকে এসইও করেন তবে তাই হবে হোয়াইট হ্যাট এসইও।
· Google Search Console (Webmaster Tool) এ বেশ কিছু গাইডলাইন উল্লেখ্য করা আছে। এর মধ্যে কিছু গাইডলাইন হচ্ছে Best Practice যা পালন করলে আপনি সার্চ রেজাল্টে ভালো ফলাফল পাবেন অর্থাৎ আপনার সাইটের ভালো এসইও হবে। অর্থাৎ কেউ যদি এই গাইডলাইন মেনে তার ওয়েবসাইটের এসইও করে থাকে তবে তা হোয়াইট হ্যাট এসইও বলে গণ্য হবে।
· হোয়াইট হ্যাট এসইও করলে আপনি দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনে র্যাংক পাবেন না, কিন্তু যখন আপনি র্যাংক পাবেন তখন তা দীর্ঘস্থায়ী হবে।
· ভিজিটরের চাহিদা অনুযায়ী হোয়াইট হ্যাট এসইও করা হয়ে থাকে। কারন গুগল যেই ওয়েবসাইটকেই বেশি পছন্দ করে যেটি যত বেশি User Friendly.
· যারা পার্মানেন্ট ব্যবসা করেন তাদের অবশ্যই হোয়াইট হ্যাট এসইও করা উচিত।
· হোয়াইট হ্যাট এসইও এর কোন শর্টকাট নেই, অন্তত ৩ মাস থেকে ১ বছর পর্যন্ত লেগে যেতে পারে।
· ইউনিক কন্টেন্ট ও ওয়েবসাইটের সকল তথ্যের রেফারেন্স দেওয়া থাকে সেটা ইন্টারনাল লিংক বা এক্সটারনাল লিংক ব্যবহার করে।
· কাস্টমার বা অডিয়েন্স সেচ্ছায় ক্লিক করে বা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে।
হোয়াইট হ্যাট এসইও এর কন্টেন্ট ও ইমেজগুলো থাকে ইউনিক। হোয়াইট হ্যাট এসইও করতে চাইলে কন্টেন্ট মার্কেটিং এর ধারণা থাকলে খুবই ভাল। অপরদিকে ভিডিও বা ইউটিউব এসইও করতে চাইলে ইউটিউব বা ভিডিও মার্কেটিং এর ধারণা থাকা প্রয়োজন।
ব্ল্যাকহ্যাটএসইও
সার্চ ইঞ্জিনের গাইডলাইন না মেনে দ্রুত র্যাংক পাওয়ার জন্য যে কৌশলের অবলম্বন করা হয় তাই ব্ল্যাক হ্যাট এসইও।
· ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটকে দ্রুত র্যাংক করানো যায়।
· ওয়েবসাইটের ভিজিটর দ্রুত বৃদ্ধি করা যায় ব্ল্যাক হ্যাট এসইও ব্যবহার করে।
· বিভিন্ন ডুপ্লিকেট বা কপি করা কন্টেন্ট আর্টিকেল রি-রাইটার বা বিভিন্ন সফটওয়ারের মাধ্যমে নতুন করে লিখা হয়।
· হিডেন লিংক ব্যবহার করা হয় ক্লিক পাওয়ার জন্য।
· বিভিন্ন অপ্রাসঙ্গিক ওয়েবসাইটে URL Redirect বা হিডেন লিংকের মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়।
· অপ্রাসঙ্গিক কিওয়ার্ড দ্বারা ওয়েবসাইটকে র্যাংক করানো হয়।
· পুরা আর্টিকেলে কি ওয়ার্ড স্টাফিং করা থাকে। অর্থাৎ বেশি বেশি কি ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয় র্যাংক পাওয়ার জন্য।
· ইমেজ এর এল্টার টেক্সটে উদ্দেশ্যপ্রনোদিত ভিন্ন কিওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়।
· এংকর টেক্সটে অডিয়েন্সকে অপ্রাসঙ্গিক ওয়েবসাইটে নিয়ে যাওয়া হয়।
· মিথ্যা বা ভুল হেডলাইন দিয়ে অডিয়েন্সকে অয়েবসাইটে নিয়ে আসা হয়, হেড লাইনের সাথে আর্টিকেলের কোন মিল থাকে না।
· বিভিন্ন ব্যাকলিংক তৈরির পদ্ধতিগুলো অডিয়েন্সকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ওয়েবসাইটে নিয়ে আসা হয়, যেমন মিচ্যুয়াল কন্টেক্সচুয়াল লিংক উভয়ে একমত হয়ে স্প্যামিং করলো।
· টাকার বিনিয়মে বা নিজেরা ফেক রিভিউ দেয়া।
· কম্পিটিটরদের নেগেটিভ এসইও করা বিভিন্ন লিংক বিল্ডিং এর মাধ্যমে।
· ব্ল্যাক হ্যাট এসইও সার্চ ইঞ্জিনের আইন বিরুদ্ধ তাই যেকোনো সময় সার্চ ইঞ্জিন ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করা ওয়েবসাইটকে ব্লক করে দিতে পারে। ফলে ওয়েবসাইটটি আর সার্চ রেজাল্টে প্রকাশিত হবে না।
· যার সল্প সময়ের জন্য কোন ব্যবসা করবে বা বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে কোন ব্যবসা করবে তারা সাধারণত ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করে থাকে। যেমন কোন একটি প্রতিষ্ঠান বিশ্বকাপ উপলক্ষে একটি নির্দিষ্ট ব্যবসা করবে ও বিশ্বকাপ শেষে ব্যবসা বন্ধ করে দিবে তারা ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করতে পারে।
গ্রেহ্যাটএসইও
সার্চ ইঞ্জিনের কিছু গাইডলাইন ফাঁকি দিয়ে, বা ফাঁকফোকর খুঁজে বের করে যদি সে অনুযায়ী এসইও করা হয় তবে তা হবে গ্রে-হ্যাট এসইও। যেমন গুগল প্রায়ই এর এলগোরিদম চেঞ্জ করে, এসব চেঞ্জের সাথে পরিচিত হয়ে প্রতিটি এলগোরিদম থেকে গ্যাপ করে এসইও করাই হচ্ছে গ্রে-হ্যাট এসইওর কাজ। সহজ বা ইজি দুটি গ্রে হ্যাট এসইও হচ্ছে এক্সপায়ার্ড ডোমেইন কিনে প্রাইভেট ব্লগ নেটওয়ারকিং করা ও নিজেরা ওয়েব ২.০ ওয়েবসাইট তৈরি করা। খুব এক্সপার্ট না হলে কখনোই গ্রে হ্যাট এসইও করতে যাওয়া উচিত হবে না। কারন গুগুল যদি পেনাল্টি দিয়ে ওয়েবসাইটকে ব্লক করে দেয় তাহলে ওয়েবসাইটের মালিক কোম্পানি বিশাল লসের সম্মুখীন হবে।
I'm always working on something. Most of the time, it's getting results for my clients. But sometimes, it's a personal project that lets me explore new concepts and ideas.
ওয়েবসাইট SEO কি? SEO এর প্রয়োজনীয়তা কি?
আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে যেখানে আপনি নিয়মিত কনটেন্ট আপলোড করেন, তাহলে আপনাকে SEO শব্দটির সাথে পরিচিত হতে হবে। কারণ, একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা এবং তাতে নিয়মিত কনটেন্ট আপলোড করাই শেষ কথা না। আপনার তৈরি করা কনটেন্টগুলো ভিজিটরদের কাছে পৌঁছাচ্ছে কি না, সেটা নিশ্চিত করাও অন্যতম প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ কাজ। আজ কোর্সটিকা ব্লগে আমরা SEO শব্দটির সাথে পরিচিত হবো এবং এর কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।
SEO কি?
SEO এর পূর্ণরূপ Search Engine Optimization (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন)। একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা কনটেন্টগুলো কোন সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করা হলে তা যেন ভিজিটরের সামনে চলে আসে, সেই অনুযায়ী ওয়েবসাইট এবং ওয়েবসাইটের কনটেন্টকে অপটিমাইজ করার নামই SEO। কি… বুঝতে একটু কঠিন মনে হচ্ছে?
ওয়েবসাইট বিক্রী করবেন ? কিভাবে করবেন জেনে নিন
চলুন, আরেকটু সহজভাবে বোঝা যাক। মনে করুন, আপনি আপনার ওয়েবসাইটে Photo Editing সম্পর্কিত বিভিন্ন টিউটোরিয়াল প্রকাশ করেন। সুতরাং আপনি চাচ্ছেন, কেউ যদি গুগলে Photo Editing Tutorial লিখে সার্চ করে, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলো তার সামনে আগে চলে আসবে। এবং সেখান থেকে ওই ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে।
এখানে চিন্তা করুন যে, শুধুমাত্র আপনিই Photo Editing সম্পর্কিত টিউটোরিয়াল প্রকাশ করেন না, আপনার মতো আরো অনেকেই আছে, যারা একই ধরনের টিউটোরিয়াল প্রকাশ করে। অথচ গুগল আপনার ওয়েবসাইটকেই কেন সার্চ রেজাল্টে সবার আগে দেখালো?
এর কারণ হচ্ছে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলোকে গুগল সার্চে সবার আগে নিয়ে আসার জন্য কিছু কৌশল অবলম্বন করেছেন। আর এই কৌশলই হচ্ছে Search Engine Optimization বা SEO।
সুতরাং আমরা বুঝতে পারছি, SEO এমন একটি কৌশল বা নিয়ম যার ব্যবহার করে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলোকে গুগলসহ যেকোন সার্চ ইঞ্জনে র্যাঙ্ক করাতে পারি এবং আমাদের ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারি।
SEO প্রধানত২প্রকারেরহয়েথাকে
► On Page SEO: যে SEO ওয়েবসাইটের ভিতরে করা হয়ে থাকে, তাকে On Page SEO বলে। যেমন কনটেন্টের সাথে টাইটেল, ট্যাগ, কিওয়ার্ড ইত্যাদী প্রাসঙ্গিক আছে কি না, তা নিশ্চিত করা।
► Off Page SEO: যে SEO ওয়েবসাইটের বাইরে করা হয়ে থাকে, তাকে On Page SEO বলে। যেমন বিভিন্ন ব্লগ, সোশ্যাল মিডিয় বা ফোরামে ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করা। অথবা ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করা ইত্যাদি।
আমরাআমাদেরওয়েবসাইটকেকেন SEO করবো?
প্রথমেই উল্লেখ করেছিলাম, একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা এবং তাতে নিয়মিত কনটেন্ট আপলোড করাই শেষ কথা না। তৈরি করা কনটেন্টগুলো ভিজিটরদের কাছে পৌঁছাচ্ছে কি না, সেটা নিশ্চিত করাও অন্যতম প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ কাজ। সুতরাং আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলো যেন গুগলে সার্চ করে সবার আগে ভিজিটরের কাছে পৌঁছায়, তার জন্য আপনার ওয়েবসাইটকে অপটিমাইজ করা অপরিহার্য।
এটা মনে রাখতে হবে যে, আপনি যদি ওয়েবসাইটকে SEO না করেন, তাহলে আপনার কনটেন্টগুলো সার্চ ইঞ্জিনে তৃতীয় অথবা চতুর্থ পেজে দেখাবে। হয়তো দেখাবেই না। আর খুব সংখ্যক মানুষই আছেন, যারা গুগলে কোন তথ্য সার্চ করে দ্বিতীয় পেজে যান।
অর্থাৎ, বেশিরভাগ ভিজিটরই ওই ওয়েবসাইটগুলোতে প্রবেশ করবে, যেগুলো সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে প্রদর্শিত হয়েছে। আর যেহেতু আপনার ওয়েবসাইটটি সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে প্রদর্শিত হচ্ছে না, ফলে আপনি সম্ভাব্য প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর হারাবেন।
সুতরাং বর্তমান প্রতিযোগিতার বিশ্বে SEO ছাড়া সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর বা ট্রাফিক পাওয়া প্রায় অসম্ভব। সাধারণত SEO ছাড়া কোনো ওয়েবসাইটকেই সার্চ ইঞ্জিন র্যাঙ্কই করে না।
বাংলাদেশেরপ্রেক্ষাপটে SEO’রসম্ভাবনাওভবিষ্যতকেমন?
আমাদের দেশে বর্তমানে বড় বড় ডিগ্রি নিয়ে অনেকেই বসে আছেন কাজের সন্ধানে কিংবা একটি চাকরির জন্য। তবে তথ্য-প্রযুক্তির এই যুগে SEO জানলে বসে থাকার কোনো কারণ নেই। শুধু SEO-ই নয়, প্রযুক্তিগত যেকোনো সেক্টরে দক্ষতা থাকলে লোকাল মার্কেটে আপনি অনেক কাজ খুঁজে পাবেন। আর অনলাইন মার্কেটপ্লেস তো আছেই।
আর ওয়েব ডেভেলপারদের ক্ষেত্র SEO এর বিস্তর জ্ঞান থাকাটা অতীব জরুরী। কারণ, SEO সম্পর্কে জ্ঞান নেই, এমন ওয়েব ডেভেলপারকে কখনোই একজন পরিপূর্ণ ডেভেলপার বলা যায় না।
প্রতিনিয়ত আমাদের দেশে হাজার হাজার ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। আর তাই SEO এর চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রতিনিয়ত। বিশ্ব বাজারে SEO এখন বিলিয়ন ডলার মার্কেটে রূপ নিয়েছে। আর বাংলাদেশেও অদূর ভবিষ্যতে SEO হবে একটা বিশাল কর্মসংস্থানের জায়গা। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী এই কাজে নিয়োজিত রয়েছেন লাখ লাখ ফ্রিল্যান্সার এবং বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সারই SEO এর কাজ করে থাকেন। অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে SEO’র যে পরিমাণ প্রজেক্ট কিংবা কাজ রয়েছে তা মোট প্রজেক্ট কিংবা কাজের প্রায় অর্ধেক হবে।
আমরাআমাদেরআরেকটিপোস্টেবর্ণনাকরেছি SEO করার দুর্দান্ত সব কৌশল।পোস্টটিপড়তেপারেন এখান থেকে।
সুতরাং বলা যেতে পারে দেশে কিংবা বিশ্ব বাজারে SEO’র সম্ভাবনা অফুরন্ত এবং SEO এক্সপার্টদের ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল। তাই SEO তে সফলতা অর্জন করতে হলে আপনার প্রয়োজন লেগে থাকার মানুসিকতা এবং কঠোর পরিশ্রম। পরিশ্রম মানেই কঠিন কিছু নয়। যেকোন স্কিল শিখার ক্ষেত্রে মন দিয়ে লেগে থাকলে সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ।
কন্টেন্ট মার্কেটিং কিও কিভাবে কন্টেন্ট মার্কেটিং করতে হবে?
কন্টেন্ট মার্কেটিং কি?
সূক্ষ পরিকল্পনা ও সৃজনশীলতার, মাধ্যমে একটি বিষয়বস্তু বা কন্টেন্ট তৈরি করে তা টার্গেট কাস্টমারদের কাছে প্রমোশন করার নামই হলো কণ্টেন্ট মার্কেটিং। বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যমণিতে পরিণত হয়েছে কন্টেন্ট । কেননা, ভাল কন্টেন্ট তৈরি করা সম্ভব না হলে, শুধু প্রমোশন করে কাস্টমার রিচ করা সম্ভব হবে না। কন্টেন্ট বা বিষয়বস্তু যদি প্রাসঙ্গিক না হয় তবে কোন মিডিয়াতেই মার্কেটিং ফলপ্রসূ হবে না। ব্লগ, ওয়েবসাইট, ইউটিউব, সোশ্যাল মিডিয়া সব যায়গাতেই এখন কন্টেন্ট একটি গুরুত্বপূর্ন মার্কেটিং এর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
কন্টেন্ট বা বিষয় বস্তু মার্কেটিং কেন প্রয়োজন ?
আপনি যেকোনো প্রমোশনই করেন না কেন সবকিছুতে কন্টেন্ট লাগবেই। আপনি কাস্টমারদের ইমেইল করবেন বা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিবেন বা ব্লগে আর্টিকেল লিখবেন অবশ্যই সুন্দর একটি কন্টেন্টের প্রয়োজন হবে এবং এটির মার্কেটিং করতে হবে। মানুষ এখন এড পছন্দ করে না, অনেকেই আবার এড ব্লকার সফটওয়্যার ব্যবহার করে। যারা এড ব্লকার ব্যবহার করে না তারাও কিন্তু এডে ক্লিক করে না। ফলে এড দিয়ে মানুষকে আকৃষ্ট না করে কন্টেন্ট দিয়ে কাস্টমারদের আকৃষ্ট করাই কন্টেন্ট বিপণন বা মার্কেটিং এর মূলকথা। ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রাণ বলা যায় কন্টেন্টকে।
· আপনার পণ্য বা সেবা সম্পর্কে কাস্টমারদের জানাতে কন্টেন্ট বিপণন বা মার্কেটিং অপরিহার্য ভুমিকা পালন করে।
·
· কাস্টমাদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করতে আকর্ষণীয় কন্টেন্টের বিকল্প নেই।
· কাস্টমারদের বিভিন্ন সমস্যা, কিভাবে আপনার প্রোডাক্ট সমাধান করতে পারে, তা বুঝাতে কন্টেন্ট বিপণন বা মার্কেটিং অত্যাবশ্যক।
· আপনার ব্যান্ড ভ্যলু বাড়াতে এবং আনুগত্যশীল কাস্টমার তৈরি করতে প্রয়োজন ভালো মানের কন্টেন্ট ।
·
· বিজ্ঞাপন, ইমেইল মার্কেটিং, ফেসবুক বুস্ট, ইউটিউব ভিডিও সবকিছুতেই প্রয়োজন আকর্ষণীয় ও গ্রহণযোগ্য কন্টেন্ট।
·
· একটি ভালো কন্টেন্ট অডিয়েন্সকে ভিজিটর থেকে কাস্টমারে রূপান্তর করতে পারে।
কন্টেন্ট স্ট্র্যাটেজি ও মার্কেটিং এর কৌশল
সব প্রতিষ্ঠানই কন্টেন্ট ব্যবহার করে কিন্ত কার কন্টেন্ট মার্কেটে জনপ্রিয়তা পাবে বা অডিয়েন্সের প্রয়োজন পূরণ করবে তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজন একটি পরিকল্পিত কন্টেন্ট বিপনন বা মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি।
অডিয়েন্সের পছন্দ অনুযায়ী কন্টেন্ট তৈরি করা
অডিয়েন্স কি ধরণের কন্টেন্ট পছন্দ করে, কোন ধরনের কন্টেন্ট সোশ্যাল মিডিয়াতে বেশি শেয়ার হয়, অডিয়েন্স কোন ধরণের কন্টেন্টের প্রত্যাশা করে সে অনুযায়ী কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে।
রেফারেন্সসহ তথ্য বহুল কন্টেন্ট তৈরি করা
যেকোন কন্টেন্ট তৈরি করতে হলে সেখানে রেফারেন্স বা তথ্যসূত্র ব্যবহার করলে অডিয়েন্সের বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়। সেক্ষেত্রে কন্টেন্টটি তথ্যবহুল, নির্ভুল ও রেফারেন্সযুক্ত হতে হবে।
কন্টেন্ট রিসার্চ করে তৈরি করা :
একটা বাস্তব সত্য কথা হচ্ছে পৃথিবীর বেশিরভাগ কন্টেন্টই লিখা হয়ে গেছে। যেমন আপনি যে শব্দ লিখেই গুগলে সার্চ করেন না কেন আপনি কন্টেন্ট পাবেন। সুতরাং এখন প্রয়োজন হবে –
· প্রচুর কন্টেন্ট রিসার্চ করে ধারণা নেওয়া
· বিদ্যমান কন্টেন্টের মন্দ দিক বা ঘাটতি বের করা
· ভাল কন্টেন্ট যারা প্রকাশ করে তাদের ফলো করা
· কোন ধরনের কন্টেন্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি শেয়ার হয়
· কন্টেন্ট এর কিওয়ার্ড রিসার্চ করা অর্থাৎ গ্রাহক কোন ধরণের কন্টেন্ট সার্চ করে তা খুঁজে বের করা
·
ওয়েব এনালাই টিক্স ব্যবহার করা:
ভাল মানের কন্টেন্ট তৈরি করতে হলে অবশ্যই ওয়েব এনালাইটিক্স ব্যবহার করতে হবে, হতে পারে তা Google Analytics বা Facebook Analytics. এক্ষেত্রে বুঝা যাবে কোন কন্টেন্টের রিচ বেশি বা ওডিয়েন্সের কাছে বেশি গ্রহণযোগ্য।
কন্টেন্ট চ্যানেল সিলেক্ট করা:
বিভিন্ন ধরনের চ্যানেলের জন্য আলাদা আলাদা কন্টেন্ট মার্কেটিং করা উচিত। অডিয়েন্সের চাহিদা, সময়, আগ্রহ, বয়স, অবস্থান ইত্যাদি বিবেচনা করে টার্গেট অডিয়েন্সকে তার ব্যবহৃত চ্যানেলে মার্কেটিং করতে হবে।
এসি ও ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট তৈরি:
সার্চ ইঞ্জনে কেউ সার্চ করলে যদি আপনার কন্টেন্টকে খুঁজে না পায় তবে কন্টেন্ট তৈরি করা অর্থহীন হয়ে যাবে। তাই আপনার কন্টেন্টকে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে হবে। সেক্ষেত্রে কিওয়ার্ড রিসার্চ করে কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে।
বিস্তারির জানুন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
মান সম্পন্ন কন্টেন্ট তৈরি:
· কন্টেন্ট অন্য কারো থেকে কপি করা যাবে না এতে এসিও র্যাংকিং পাওয়া যাবে না ও কাস্টমারের গ্রহনযোগ্যতা পাওয়া যাবে না।
·
· কন্টেন্টের টাইটেল ও মেটা ডেসক্রিপশন আকর্ষণীয় হতে হবে।
· ব্লগ কন্টেন্টের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত ছবি ও ভিডিও ব্যবহার করতে হবে যেন বিষয়বস্তু ফুটে উঠে।
· কন্টেন্ট গোছানো ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের হতে হবে।
কন্টেন্ট ক্যালেন্ডার তৈরি
নিয়মিত কন্টেন্ট পাবলিশ করতে হবে, সেক্ষেত্রে একটা শিডিউল করে রাখা যেতে পারে, সপ্তাহে কয়টি কন্টেন্ট কোন সময়ে কে পাবলিশ করবে। অনেক্ষেত্রে দেখা যায় কখনো নিয়মিত কন্টেন্ট পাবলিশ হয় আবার কখনো দীর্ঘদিন কন্টেন্ট পাবলিশ হয়। কন্টেন্ট পাবলিশের মধ্যে যেন ধারাবাহিকতা থাকে সেজন্য কন্টেন্ট ক্যালেন্ডার তৈরি করতে হবে।
মার্কেট সেগমেন্ট (বিভক্তিকরণ) করা
পেশা, অবস্থান, বয়স, লিঙ্গ, আর্থিক অবস্থা ইত্যাদি ভেদে ভিন্ন ভিন্ন মানুষের জন্য ভিন্ন ভিন্ন কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। যেমন বাচ্চাদের জন্য যে কন্টেন্ট সেটি অবশ্যই বয়স্কদের জন্য মানানসই হবে না।
কন্টেন্ট স্ট্র্যাটেজি ও মার্কেটিংএর প্রকারভেদ
সব ধরণের কোম্পানির জন্য কন্টেন্ট এর মার্কেটিং একটি কার্যকর কৌশল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভাল মানের কন্টেন্ট তৈরি করতে প্রয়োজন প্রচুর মেধাশ্রম। এখন প্রশ্ন আসে কি করে কন্টেন্ট এর মার্কেটিং এ সফল হওয়া যায় আর সফল হতে হলে কোন কোন মাধ্যম ব্যবহার করা উচিত। তাই আমরা আলোচনা করবো কন্টেন্ট মার্কেটিং এর প্রকারভেদ নিয়ে।
বিভিন্ন চ্যানেলে বিভন্ন ধরণের কন্টেন্ট নিয়ে মার্কেটিং করা যার। সেক্ষত্রে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে আপনার ভিজিটর কোন কোন প্ল্যাটফর্মে বেশি ভিজিট করে। এখন আমরা বেশ কিছু প্ল্যাটফর্মের কন্টেন্ট বিপনন বা মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করবো। অনালাইন প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন স্থানে কন্টেন্ট ব্যবহৃত হয়, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-
কন্টেন্টমার্কেটিংএরপ্রকারভেদ
· সোশ্যাল মিডিয়া
· ব্লগ
· ভিডিও
· ইমেইল
· ইনফোগ্রাফিক্স
· পডকাস্ট
· ই-বুক
· প্রেজেন্টেশন
- · প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন ইত্যাদি
We're always working on something. Most of the time, we're focused on getting results for our clients. But every so often we get the chance to experiment with new concepts and ideas.
In store pickup available
ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করা শিখুন
এই পর্বে এনিমেশন দেয়া শিখব।তবে ডিজাইনিং নিয়ে আরও দুইটা পর্ব হবে,কারণ ডিজাইন ভাল না হলে কি আর চলে? কিন্তু শিক্ষাক্ষেত্রে ডিজাইন বেশি আকর্ষনীয় না করাই উচিত হবে ।বানিজ্যিক কাজে তার দরকার আছে ।
এবার আসি এনিমেশন এর বিষয়ে..।এনিমেশন ও আকর্ষমনীয় হওয়া উচিত ,তা নাহলে ক্লাসে ছাত্রছাত্রীরা মনোযোগ দিবেনা। ভাল এনিমেশন টাও ভাল ক্লাস উপস্থাপনারই একটা অংশ হয়ে গেছে।আবার এনিমেশন বিষয়টা ছোট ছেলে মেয়েদের জন্য প্রকৃতিগত ভাবে আকর্ষনীয় ও অতি আগ্রহের জিনিস।উপরের এনিমেশন টেপ এ-ক্লিক করলে অনেক গুলো এনিমেশন স্লাইড আসবে ,সেখান থেকে পছন্দের কোন স্লাইড নির্বচন করন।মা্উসের কার্সর নিলেই এনিমেশন শো হবে ।পাশের ছোট তীর চিহ্ন থেকে আরও অনেক এনিমেশন নিতে পারবেন । চিত্র দেখুন
ছবিতে দেখুন no sound সেখানে ড্রপ ডাউন মেনুতে ক্লিক করে সাউন্ড ঠিক করুন,নিচে fast লেখাতে ক্লিক করে mediam,or slow ঠিক করে দিন,।তার আগে ঠিক করবেন আপনার এক স্লাইডে দিবেন, না সকল স্লাইডে দিবেন।apply to all এ ক্লিক করে করলে সকল স্লাইডে হবে । চলবে
.
নোট প্যাড দিয়ে বাংলা টাইপ করে সেভ করবেন কিভাবে :নোটপ্যাড (Notepad) কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ যেটি ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন প্রোগ্রাম Batch File, VBScript , .exe, .txt , ইত্যাদি ফরমেটের ফাইল এবং কোড ব্যবহার করে লঞ্চ করতে পারবেন। উইন্ডোজ কম্পিউটারে Default ভাবে নোটপেড দেওয়া থাকে ।
কিভাবে নোটপ্যাড ওপেন করবেন?
পদ্ধতি১ঃ Notepad.exe প্রোগ্রামটি C Drive এর ভিতরে Windows নামের একটি ফোল্ডার দেখতে পাবেন। Windows ফোল্ডারের ভিতরে গেলে system32 নামে আরেকটি ফোল্ডার পাবেন। আর এই ফোল্ডারটির ভিতরেই Notepad.exe ফাইলটি আছে।
পদ্ধতি২ঃ Windows key+R এ চাপদিন । তাহলে Run এর ডাইলোগ বক্সটি দেখতে পাবেন । Windows Key কোনটি? Windows Key হল keyboard এর নিচের বাম দিকে Ctrl এবং Alt এর মাঝখানে Windows Logo চিহ্নযুক্ত বাটনটির নাম।
Windows key+R চাপার পর Run এর Dialogue বক্স ওপেন হলে টেক্স বক্সটিতে Notepad বা Notepad.exe টাইপ করে Keyboard থেকে Enter এ চাপ দিলে Notepad এর Window টি দেখতে পাবেন। অর্থাৎ নোটপ্যাড ওপেন হয়েছে।
নোটপেড এর উইন্ডো টিতে টাইটেল বার এবং মেনুবার দেখতে পাবেন । Menu Bar এ File , Edit, Format ,View , Help এই বাটনগুলো রয়েছে।
নোটপেড এ প্রোগ্রামের কোড টাইপ করার পর সেভ করার জন্য File মেনুটিই ব্যবহার কার হয় । File এ ক্লিক করুন। অনেক গুলো অপশান পাবেন। সেখান থেকে সেভ করার জন্য Save এবং Save As এই ২টি অপশান দেখতে পাবেন।
ধরুন নোটপেডটিতে আমি বাংলা জাতীয় সংগীতটি টাইপ করবো এবং সেভ করবো । তাহলে নোটপেড এর স্ক্রিনটিতে আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি টাইপ করে Save As এ ক্লিক করবো । Save As এ ক্লিক করার পর নোটপেডটির উপরে আরেকটি Save As টাইটেল যুক্ত Windows আসবে । এই Windows টিতে ফাইলটি কোথায় সেব করবেন সেটার জন্য Desktop, Computer এই অপশানগুলো দেখতে পাবেন । আমি সাজেস্ট করবো ডেস্কটপে প্রথমে সেভ করার জন্য এবং পরে সেটিকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জন্য । Desktop এ Save করার জন্য প্রথমে Desktop এ ক্লিক করতে হবে। উপরের ছবিতে সব দেওয়া আছে।
তারপর নিচে লক্ষ করুন File Name এর ডানদিকে এবটি টেক্সট বক্স আছে , এখানে ফাইলটির নাম এবং Extension টাইপ লেখে ফাইলটি সেব করতে হবে । Extension টাইপ হচ্ছে নামের শেষে .txt, .bat, .vbs, .exe ,.mp4 ইত্যাদি । যেহেতু আমি নোটপেড এ একটি জাতীয় সঙ্গীত টাইপ করেছি এবং এটি কোন প্রোগ্রাম নয় তাই এটি টেক্সট হিসেবেই যেকোন একটি নাম এবং নামের শেষে .txt দিয়ে সেভ করবো। ইংরেজী বর্ন দিয়ে টাইপ করলে টেস্কটিকে আর কোন পরিবর্ত ছাড়াই সেব করা যেত, যেহেতু বাংলা বর্ন দিয়ে টাইপ করেছি তাই Save করার পূর্বে নোপপেড এর Windowsটিতে লক্ষ করুন Encoding এই লেখাটির ডানদিকে একটি বাটন আছে যেটিতে ANSI সিলেক্ট করা, আপনি এখানে ক্লিক করে Unicode সিলেক্ট করুন । তারপর Save বাটনে ক্লিক করুন । তাহলে Desktop এ আপনার নামে এবং Extension টাইপের ফাইলটি দেখতে পাবেন।
Order online and pick up your order from outside our store.