Successive Technologies is Working Towards the Proper Use of Technology and Job Creation

 

আমাদের ওয়েবসাইট টি ডেভলপিং 

 এর কাজ চলছে .পুরো সমপন্ন হয়নি, খুব শ্রীঘই আপডেট করা হবে। 

 ওয়েবসাইট ডেভলপিং কাজ শেষ হবে.এর জন্য 

ভিজিটর দের কাছে আমাদের অনুরোধ .যতক্ষন না ওয়েবসাইট টি পুরোপুরি কাজ না শেষ হওয়া পর্যন্ত কোন মন্তব্য করবে না । 

 হ্যাঁ সমপন্ন হওয়ার পর আমরা সকল ভিজিটর দের মতামত ও রিভিউ  নিব .এই সহযোগিতা আপনাদের কাছে আমরা আশা রাখি । 


 Successive Technologies

বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে তথ্যপ্রযুক্তি ভুবনে তরুণদের কাছে বহুল আলোচিত বিষয়ের একটি হচ্ছে অনলাইন ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং৷ যদিও আমাদের দেশে এখনো এ বিষয়টি নতুন, কিন্তু এরই মধ্যে অনেকে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্যকে পুরোপুরি বদলে দিতে সক্ষম হয়েছেন ৷ 


 Successive Technologies

বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে তথ্যপ্রযুক্তি ভুবনে তরুণদের কাছে বহুল আলোচিত বিষয়ের একটি হচ্ছে অনলাইন ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং৷ যদিও আমাদের দেশে এখনো এ বিষয়টি নতুন, কিন্তু এরই মধ্যে অনেকে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্যকে পুরোপুরি বদলে দিতে সক্ষম হয়েছেন ৷ 


 Successive Technologies

বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে তথ্যপ্রযুক্তি ভুবনে তরুণদের কাছে বহুল আলোচিত বিষয়ের একটি হচ্ছে অনলাইন ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং৷ যদিও আমাদের দেশে এখনো এ বিষয়টি নতুন, কিন্তু এরই মধ্যে অনেকে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্যকে পুরোপুরি বদলে দিতে সক্ষম হয়েছেন ৷ 

My Skills

We all have our strengths. I’ve perfected mine so you can focus on yours. Get in touch to find out how I can help.

My Values

My business is more than just a job. Each time I take on a new project, I make sure it aligns with my core set of values so I know I can deliver great results.

My Services

It's no secret—I love my work! But for me, real job-satisfaction comes from helping my clients to achieve great results. You can find more info about everything I offer, here. Let's discover what I can do for you!


    সম্প্রতি সময়ের ১০ টি গুরুত্বপূর্ণ Google SEO টিপস 

 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর ফলে আপনার ব্লগ/ওয়েবসাইট-কে Search Engine এর নিকট অত্যাধীক বিশ্বস্ত করে তুলে। যার ফলে আপনার ওয়েবসাইটটি সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে ভিজিটরদের যে কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হয়।
কারণ যে কোন ওয়েবসাইটে ভিজিটররা প্রবেশ করেন সার্জ ইঞ্জিনের মাধ্যমে। বর্তমান সময়ে দেখা যায় শুধু মাত্র Google Search Engine এর মাধ্যমে ৯০% লোক তাদের সকল কাজ সেরে নেন। এই জন্য Google Search Engine-কে টার্গেট করতে পারলে আপনি ৯০% ভিজিটর পেয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বাকী ১০% পাওয়ার জন্য আপনাকে Yahoo এবং Bing সার্চ ইঞ্জিন-কে অপটিমাইজেশন করতে হবে।


আপাতত আমি আজকে Google Search Engine-কে নিয়ে কিছু টপিক লিখবো। পরবর্তীতে কোন এক দিন বাকী সার্চ ইঞ্জিন গুলো নিয়ে লিখার চেষ্টা করবো। আমাদের আজকের এই পোষ্টের প্রধান উদ্দেশ্যে হচ্ছে গুগল SEO সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানা এবং গুগল থেকে আমাদের ব্লগে ভিজিটর নিয়ে আসা।
Google Search Engine অপটিমাহজেশন-২০১৯
Featured Snippets: গুগল সার্চ ইঞ্জিনে কোন কীওয়ার্ড লিখে সার্চ করার পর আপনার কাঙ্খিত কীওয়ার্ড এর উপর ভিত্তি করে সার্চ রেজাল্টের ছবি ও তথ্য সহ কিছু পোষ্ট শো করে। যার ফলে একজন ভিজিটর সহজে কাঙ্খিত লিংকে ভিজিট করতে আগ্রহ বোধ করে। গুগল এ ধরনের ব্লগ পোষ্টকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে সার্চ রেজাল্টের শীর্ষে নিয়ে আসে।
Structured Data: Structured Data বলতে ব্লগার টেমপ্লেটের HTML ও Css সহ সকল কোডকে বুঝায়। প্রত্যেক ডিফল্ট এবং কাষ্টম ব্লগে Data hatom Errors থাকে। এ গুলি সবার ব্লগের ধরন অনুযায়ী Fix করে নিতে হয়। এই Errors গুলি সংশোধন করে না নিলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে অনেক সমস্যা হবে। সাধারণত Structured Data এর মধ্যে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো থাকে।
Rating Stars
Opening Hours
Event Data
Post Author
User Experience: এখানে User experience দ্বারা আপনার ব্লগ/ওয়েবসাইটের User experience কে বুঝানো হচ্ছে। আপনার ব্লগের ডিজাইন ও লোড টাইম যত ভালো হবে সার্চ ও ভিজিটর উভয়ের কাছে ব্লগের গুরুত্ব তত বেশী পাবে। User experience ঠিক রাখার জন্য নিম্নোক্ত বিষয়গুলো ঠিক রাখতে হবে।
ব্লগের লোড টাইম।


ভালো ও আকর্ষণীয় ডিজাইন।
মেবাইল অপটিমাইজেশন বা Responsive ডিজাইন।
AMP অপটিমাইজেশনঃ AMP HTML হচ্ছে গুগল কোম্পানি সমর্থিত একটি Open Source Project, যা একটি ওয়েবসাইটের Content-কে যে কোন ধরনের মোবাইল ডিভাইসে দ্রুত লোড নিতে সাহায্য করে। আরো ভালভাবে বলা যায়, একটি মোবাইল ডিভাইসের মধ্যে AMP যে কোন ওয়েবসাইটকে একটি দ্রুতগামী বুলেটের’মত লোড নিতে সক্ষম। গুগল সম্প্রতি AMP এর প্রতি জোরালোভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে।


Google’s Mobile First Index: গুগল মোবাইলের জন্য আলাদা বট তৈরি করেছে। যার ফলে মোবাইলে সার্চ কনটেন্ট প্রদর্শনের জন্য আলাদা সার্চ এলগরিদম থাকবে। কেউ যদি মোবাইল থেকে সার্চ করে তাহলে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেবে। এ ক্ষেত্রে আপনার ব্লগ মোবাইল ফ্রেন্ডলি হলে মোবাইল ভার্সনের জন্য সার্চ ইঞ্জিন অধিক গুরুত্ব দেবে। অন্যথায় মোবাইল ইনডেক্স এর ক্ষেত্রে আপনার ব্লগটি পিছিয়ে থাকবে।
লম্বা আর্টিকেলঃ এক সময় ছোট ছোট পোস্ট লিখেও সার্চ ইঞ্জিন হতে প্রচুর ট্রাফিক পাওয়া যেত কিন্তু গুগল বলছে তারা এখন অধিক আর্টিকেল সম্পন্ন ব্লগ পোস্টকে অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে একটি পোস্ট সার্চ ইঞ্জিনে র‌্যাংক করাতে হলে লম্বা আর্টিকেল এর গুরুত্ব দিতে হবে বা বেশী ওয়ার্ড এর সমন্বয়ে পোস্ট লিখতে হবে।


ভালোমানের Image: সম্প্রতি গুগল তাদের অফিসিয়াল ব্লগে বলেছে যে, কেউ তার পোস্টের সাথে মিল রেখে সুন্দর ও আকর্ষণীয় ইমেজ ব্যবহার করলে সেই পোস্টে সার্চ ইঞ্জিন হতে ৬০% ট্রাফিক বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভবনা তৈরি হয়ে যায়। তাছাড়া আপনি নিজে দেখতে পারছেন গুগল ইমেজ সার্চ এর জন্য আলাদা একটি সার্চ ইঞ্জিন রেখেছে।
ব্যাক লিংকঃ ব্যাক লিংকসের ক্ষেত্রে গুগল বলছে যে, আপনার ব্লগে শুধুমাত্র DoFollow লিংক থাকবে আর কোন ধরনের Nonflow লিংক থাকবে না, এটা হতে পারে না। ব্যাকলিংক এর ক্ষেত্রে DoFollow ও NoFollow  উভয় ধরনের লিংক থাকতে হবে। সেই সাথে পোষ্টের সহিত সম্পৃক্ত এমন ব্লগ থেকে ব্যাক লিংক তৈরি করতে হবে।


ভিডিও শেয়ারঃ ভিডিও টিউটোরিয়াল এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আপনার ব্লগের পোস্টের আর্টিকেল এর পাশাপাশি ভিডিও শেয়ার করলে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে পোস্টের গুরুত্ব আরো অধিক বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া ভিডিও তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করেও ব্লগে ভিডিও শেয়ার করতে পারেন।


ভয়েস সার্চঃ ভালোমানের ব্লগগুলোর সার্চ বক্সে ভয়েস সার্চ এর অপশন রাখা হয়। এর ফলে একজন পাঠক টাইপ না করে সহজে ব্লগের পোস্ট খোঁজে নিতে পারে। এই বিষয়টি পাঠকের কাছে আপনার ব্লগে আরো সহজভাবে উপস্থাপন করবে। সাধারণত মোবাইল সার্চ এর ক্ষেত্রে ভয়েস অপশন অধিক ব্যবহার করা হয়।

আমার ব্যক্তিগত পরামর্শঃ
কখনই Google Search Engine নিয়ে কোন প্রকার ভূল পোষ্ট/টপিক লিখবেন না।
ভাল র‌্যাংকিং পাওয়ার জন্য Google Policy এর বহিঃভূত কোন প্রকার পন্থা অবলম্বন করা যাবে না।
অনেক প্রচেষ্টা ছাড়া বিস্ময়কর ইতিবাচক ফলাফল কিংবা দ্রুত গতিতে ভাল ফলাফলের আশা করবেন না। ভাল ফলাফলের জন্য প্রচুর পরিমানে পরিশ্রম করতে হবে। গুগল এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে ইচ্ছা করলে সম্পূর্ণ ফ্রি ভাবে আপনার ওয়েবসাইটকে অপটিমাইজ করতে পারবেন কোন প্রকার মূল্য পরিশোধ ছাড়াই। এর জন্য প্রয়োজন আপনার অক্লান্ত পরিশ্রম।


ভাল সার্চ রেজাল্ট পাওয়ার জন্য Google এর সম্পূর্ণ Policy অনুসরণ করতে হবে। গুগল Policy অনুসরণ না করে কোন প্রকার কাজ করলে আপনার সাইটটি সার্চ ইঞ্জিনে ভাল ফলাফল পাবে না।


আপনার ওয়েবসাইটটি অবশ্যই Google Search Console এ সাবমিট করে নিবেন। এটি আপনার সাইট এর পোষ্ট গুলি তাড়াতাড়ি সার্চ ইঞ্জিনে নিয়ে আসবে।
গুগল সাধারনত আপনার ওয়েবসাইটের র‌্যাংকিং নির্ধারণ করে বিভিন্ন ওয়েবসাইট হতে আগত লিংকের ভিজিটরের মাধ্যমে অর্থাৎ কি রকম বা কি কোয়ালিটির ওয়েবসাইট থেকে আপনার ব্লগে ভিজিটররা আসলো। এ জন্য আপনার ব্লগকে বিভিন্ন ভাল মানের ওয়েবসাইটের সাথে লিংক করতে পারেন। যেমন-বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইটে কমেন্ট করার মাধ্যমে ব্যাক লিংক তৈরী করে নিতে পারেন।


সার্চ ইঞ্জিন-কে অবশ্যই আপনার পোষ্টের লিংকটি বুঝিয়ে দিতে হবে। যেমন-পোষ্টের লিংক এলোমেলোভাবে না লিখে লিংটিকে যদি গুছিয়ে আপনার পোষ্টের সাথে মিল রেখে করেন তাহলে সার্চ ইঞ্জিন আপনার লিংকটি সহজে পড়ে নিতে পারবে।


অনেকে ভাবেন যে, ওয়েবসাইটের বয়স অল্প দিন হলে গুগল ঐ ওয়েবসাইটের জন্য ভাল র‌্যাংকিং দেয় না। আসলে এটা সম্পূর্ণ ভূল একটি ধারনা। গুগল র‌্যাংকিং নির্ভর করে আপনার ব্লগের কনটেন্ট এর কোয়ালিটির উপর। আপনার ব্লগের কনটেন্ট এর কোয়ালিটি ভাল হলে আপনার ওয়েভসাইট অল্প দিনে ভাল র‌্যাংকিং পেয়ে যাবে।


নির্দিষ্ট একটি টপিক অথবা ৩-৪ টি টপিক নিয়ে আপনার ব্লগিং চালিয়ে যাবেন। বেশিরভাগ ওয়েবসাইটে দেখা যায় কোন নির্দিষ্ট টপিক না লিখে যা ইচ্ছা তাই নিয়ে লিখেন। যেমন-ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে হলে আপনি এই টপিক নিয়েই লিখেন অথবা এর কাছাকাটি টপিক নিয়ে লিখা-লিখি করেন। হ-য-ব-র-ল ভাবে সব বিষয় নিয়ে লিখবেন না। এতে করে আপনার ওয়েবসাইটের ভাল র‌্যাংক পাবেন না।

ভালমানের টপিক লেখার জন্য Keyword রিসার্চ করতে পারেন। এত করে আপনি জানতে পারবেন আপনার বিষয়ে কোন কোন কী ওয়ার্ড গুলি হাই লেভেলের আর কোন কী ওয়ার্ড গুলি লো লেভেলের। এটি আপনার ওয়েবসাইট-কে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে মান সম্মত ওয়েবসাইট হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেবে। 



 

   কিওয়ার্ড রিসার্চ কি? কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করতে হয়...

 সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) এর ক্ষেত্রে Keyword হচ্ছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সে জন্য কোন একটি বিষয়ে পোস্ট লিখার পূর্বে কাঙ্খিত পোস্টের কিওয়ার্ড রিসার্চ না করে কোনভাবে সেই পোস্টকে র‌্যাংক করানো সম্ভব হবে না।  

কারণ আপনি যে বিষয়ের উপর পোস্ট লিখেবেন সেই পোস্টের কোন কোন কিওয়ার্ড লিখে মানুষ গুগল সহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে এবং প্রতিমাসে  সেই বিষয়ে কি পরিমানে সার্চ করা হয়ে থাকে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানার জন্য কিওয়ার্ড  রিসার্চ  করতেই হবে।

তাছাড়া আপনার কাঙ্খিত কিওয়ার্ড নিয়ে পোস্ট লিখলে কোন কোন ব্লগ আপনার প্রতিদন্ধি হবে এবং সেই পোস্টটি র‌্যাংক করানোর জন্য কি কি করতে হবে তা জানার জন্য কিয়ার্ড রিসার্চ করা ছাড়া বিকল্প উপায় নেই। কেবলমাত্র কিওয়ার্ড রিসার্চের মাধ্যমে যেকোন একটি বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা নেওয়া সম্ভব হয়।

সাধারণত আমরা যখন ব্লগে কোন আর্টিকেল লিখি, তখন কোন নির্দিষ্ট একটি বা দু-চারটি Keyword কে কেন্দ্র করে সম্পূর্ণ পোষ্টের আর্টিকেল সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করি। এতেকরে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্টের কিওয়ার্ড এর গুরুত্ব বুঝতে পেরে সার্চ ক্যোয়ারি অনুসারে সার্চ রেজাল্টের তালিকায় ধারাবহিকভাবে শো করে।

এ ক্ষেত্রে একজন লেখক তার আর্টিকেল এর বিষয়বস্তুর কাঙ্খিত Keyword গুলোর Keword Density বজায় রেখে যত সুন্দরভাবে যথাস্থানে ব্যবহার করতে পারবে, সার্চ ইঞ্জিন তার পোষ্টটিকে তত বেশি গুরুত্ব দেবে।

কিওয়ার্ড কি?

কিওয়ার্ড হচ্ছে একটি শব্দ বা তিন চারটি শব্দ দ্বারা গঠিত একটি বাক্য। সহজভাবে বলা যায় যে, কিওয়ার্ড বলতে বুঝায় যা লিখে আমরা গুগল সহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করি। সাধারণত কিওয়ার্ডকে কেন্দ্র করেই গুগল একটি ব্লগের পোস্ট র‌্যাংক করে। কারণ অনলাইনে কোন কিছু খুঁজার ক্ষেত্রে আমরা  কিওয়ার্ড ব্যবহার করি।

কিওয়ার্ড কিভাবে কাজ করে?

এই বিষয়টি আমি উদাহরনের মাধ্যমে ক্লিয়ার করা চেষ্টা করছি। ধরুন-আপনি Samsung Galaxy S10 মোবাইল নিয়ে একটি পোস্ট লিখছেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি ঐ মোবাইলটির যাবতীয় ফিচার্স সহ এটির ভালো খারাপ দিক তুলে ধরার পাশাপাশি এর দাম এবং আনুষাঙ্গিক বিষয় নিয়ে একটি বিস্তারিত পোস্ট শেয়ার করবেন। সেই পোস্টটির ক্ষেত্রে আপনার প্রধান বা টার্গেটেড কিওয়ার্ড হবে Samsung Galaxy S10. সেই পোস্টে Samsung Galaxy S10 এর যাবতীয় বিষয় ভালোভাবে তুলে ধরাই হবে আপনার প্রধান কাজ। 

এ ক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি যখন গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে Samsung Galaxy S10 লিখে সার্চ করবে তখন সার্চ ইঞ্জিন প্রথমে তার তথ্য ভান্ডারে থাকা Samsung Galaxy S10 বিষয়ে যত পোস্ট রয়েছে সেগুলো যাচাই করে সবচাইতে ভালো পোস্টগুলো সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পাতায় শো করবে। এভাবে মূলত কিওয়ার্ডের মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন একটি পোস্টের র‌্যাংকিং নির্ধারণ করে।

কিওয়ার্ড রিসার্চ কি?

ধরে নিলাম আপনি Samsung Galaxy S10 নিয়ে একটি পোষ্ট লিখবেন। পোস্টটি লেখার পূর্বে আপনাকে জেনে নিতে হবে মানুষ Samsung Galaxy S10 এর কোন কোন কিওয়ার্ড (বিষয়) লিখে অনলাইনে সার্চ করছে বা কি কি বিষয় জানতে চাইছে। এ ক্ষেত্রে সাধারণত একজন ব্যক্তি মোবাইলের দাম, রিলিজ ডেট ও ফিচার্স সহ আনুষাঙ্গিক বিষয় লিখে অনলাইনে সার্চ করতে পারে।

এ জন্য পোস্ট লেখার পূর্বে বিভিন্ন কিওয়ার্ড টুলস ব্যবহার করে Samsung Galaxy S10 সাথে কি কি কিওয়ার্ড লিখে সার্চ করা হয়, মাসে কি পরিমান সার্চ হয়ে থাকে, সেই কিওয়ার্ড নিয়ে লিখলে আপনি র‌্যাংক করতে পারবেন কি না, র‌্যাংক করার জন্য কি কি করতে হবে, কোন কোন ব্লগ সেই পোস্টের কম্পিটিটর হতে পারে ইত্যাদি বিষয় জেনে নেওয়ার কাজই হচ্ছে কিওয়ার্ড রিসার্চ।

কেন কিওয়ার্ড রিসার্চ করাটা জরুরী?

প্রথমত আপনি যে বিষয় নিয়ে পোস্ট করছেন সে বিষয়ের সাথে রিলিটেড কি ধরনের কিওয়ার্ড লিখে অনলাইনে সার্চ করা হয়ে থাকে সেটি জানার জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। দ্বিতীয় সেই কিওয়ার্ড লিখে অনলাইনে কি পরিমানে সার্চ করা হয় সেটি জানার জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। তৃতীয়ত সেই কিওয়ার্ড নিয়ে পোস্ট লিখলে র‌্যাংক করতে পারবেন কি না, কারা কারা আপনার পোস্টের সাথে কম্পিটিশন করবে, পোস্ট র‌্যাংক করার জন্য কি কি করতে হবে, কিভাবে পোস্ট করতে হবে ইত্যাদি বিষয়ে ধারনা নেওয়ার জন্য অবশ্যই কিওয়ার্ড রিসার্চ করতেই হবে।

কিওয়ার্ড রিসার্চ এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে লিখে শেষ করা যাবে। এক কথায় যে যত ভালোভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করে পোস্ট সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে পারবে তার পোস্ট তত দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনে র‌্যাংক করবে। অধিকাংশ ব্লগাররা সঠিকভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারে না বিধায় তাদের পোস্টে ভালো আর্টিকেল থাকা সত্বেও পোস্ট র‌্যাংক হয় না।

কিভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হয়?

কিওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য অনলাইনে অনেকগুলো টুলস রয়েছে। ভালোভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য টুলস এর সাহায্য নিতেই হবে। কারণ টুলস ছাড়া কোনভাবে শতভাগ কিওয়ার্ড রিসার্চ করা সম্ভব হয় না। অনলাইনে যতগুলো ভালোমানের কিওয়ার্ড টুলস রয়েছে তার প্রায় সবটি হচ্ছে পেইড। টাকা ছাড়া ঐ টুলগুলো ব্যবহার করে পরিপূর্ণভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা সম্ভ হয় না।

আপনার টাকা খরছ করার মত সামর্থ থাকলে কিওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য অবশ্যই পেইড টুলসগুলো ব্যবহার করার জন্য সাজেস্ট করব। তবে আপনার কাছে টাকা বা সময় না থাকলে Google Keword Planner এর সাহায্যে ফ্রিতে কিওয়ার্ড রিসার্চ কিওয়ার্ড সম্পর্কে মোটামুটি ধারনা নিতে পারবেন।

আপনি টাকার বিনিময়ে এসইও টুলস ব্যবহার করতে চাইলে নিচের যেকোন একটি ব্যবহার করতে পারেন। আমার কাছে নিচের চারটির প্রত্যেকটি খুবই প্রিয় এসইও টুল।

Ahrefs

Semrush

Moz

KWFinder

আপনি টাকা খরছ করে কিওয়ার্ড টুল ব্যবহার করতে চাইলে অবশ্যই Ahrefs টুলটি ব্যবহার করবেন। আমি নিজে চারটি টুলই ব্যবহার করেছি। এই চারটি অসাধারণ এসইও টুলস। তবে আমার কাছে Ahrefs টুলটি বেটার মনেহয়েছে।

কিভাবে ফ্রিতে কিওয়ার্ড রিসার্চ করবেন?

আপনি যদি টাকা খরছ করতে না চান তাহলেও কিছু টুলস ও ট্রিকস অনুসরণ করে সহজে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে একটি টুল দিয়ে পূর্ণাঙ্গ কাজ করতে পারবেন না। ফ্রিতে কিওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য একাধিক টুলস এর সাহায্য নিতে হবে। নিচে আমরা কয়েকটি টুলস ও ট্রিকস শেয়ার করব যেগুলোর সাহায্যে ৯০% কিওয়ার্ড রিসার্চ এর কাজ ফ্রিতে করে নিতে পারবেন।

১। Google Keyword Planner দিয়ে কিওয়ার্ড রিসার্চঃ

Google Adwords Keyword Planner হচ্ছে Adwords Publishers দের জন্য গুগল এর একটি অফিসিয়াল টুলস। মূলত গুগলের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দাতাদেরকে বিজ্ঞাপন দেয়ার পূর্বে তাদের ওয়েবসাইটের কিওয়ার্ডস সম্পর্কে ধারনা দেয়ার জন্য এ টুলসটি চালু করে, কিন্তু এটিতে Keyword Research অপশন উন্মুক্ত থাকার কারনে Adwords Publishers এবং Webmaster উভয়ই এটি ব্যবহার করতে পারেন। যে কোন ধরনের কীওয়ার্ড সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা নেওয়ার জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকরী একটি ফ্রি টুলস। Google Keyword Planner দিয়ে কিওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য প্রথমে আপনার জিমেইল আইডি ব্যবহার করে একটি গুগল AdWords একাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে।

কিভাবে AdWords Account তৈরি করবেন?

এ্যাডওয়ার্ডস একাউন্ট তৈরির পর গুগল আপনাকের কীওয়ার্ড প্লানার ব্যবহারের সুযোগ দেবে। একটি জিমেইল আইডি ব্যবহার করে নিচের সহজ ধাপগুলো অনুসরণ করে একটি AdWords একাউন্ট ক্রিয়েট করতে পারবেন।

প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করে Google AdWords এর অফিসিয়াল সাইটে যেতে হবে।

তারপর সেই পেজ হতে ডান পাশের অথবা মধ্যখানে থাকা নীল রংয়ের Start Now বাটনে ক্লিক করে আপনার কাঙ্খিত জিমেইল আইডি ও পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে লগইন করতে হবে। AdWords এ লগইন করার পর নিচের চিত্রটি দেখতে পাবেন। (নোটঃ আপনার পূর্বের কোন AdWords একাউন্ট থাকলে লগইন করার পর নিচের চিত্রের ন্যায় শো করবে না। এ ক্ষেত্রে আপনি এই অপশন পাওয়ার জন্য নিচের ছবির পরের ছবিটি অনুসরণ করে কাজ করলে নিচের অপশনগুলো পেয়ে যাবেন)। 






About Me

I’m an expert in my field but I wouldn’t be where I am without those who've helped me along the way. That’s why I love connecting with like-minded people and using my passion and skills to make a difference.

My Project

I'm always working on something. Most of the time, it's getting results for my clients. But sometimes, it's a personal project that lets me explore new concepts and ideas.

Hire me

Need the right skills and experience to take your project to the next level? It's my job to get to know your goals and find the perfect solution for you. Let’s talk!

গুগলে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় খুঁজে খুঁজে যারা হয়রান, আজ সাকসেসিভ টেকনোলজি তাদের জন্য দারুণ একটি পোস্ট হতে চলছে। আজ আমরা কোর্সটিকায় আলোচনা করবো, ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার সবগুলো উপায়। পাশাপাশি আরো জানবো, ডিজিটাল মার্কেটিং এ ভালো করার আপডেট সব তথ্য।

ডিজিটাল মার্কেটিং হল সার্চ ইঞ্জিন, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এবং পিপিসি বিজ্ঞাপনের মতো এক বা একাধিক মার্কেটিং চ্যানেল (মাধ্যম) ব্যবহার করে ইন্টারনেটে পণ্য বা পরিষেবাদি প্রচার ও বিক্রয় করার প্রক্রিয়া।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্র্যান্ডে আগ্রহী ক্রেতাদের সন্ধান করতে পারেন, তাদের সাথে আলাপচারিতা করতে এবং গ্রাহক হওয়ার আগ পর্যন্ত তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রচলিত ডিজিটাল মার্কেটিং এর উদাহরণ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং, কনটেন্ট মার্কেটিং, পিপিসি মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এবং ইমেল মার্কেটিং।

 

বর্তমানে বিশ্বের নামীদামি সব সংস্থা তাদের অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে পণ্যের ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপর নির্ভরশীল। কারণ, একমুখী বিজ্ঞাপনের পুরাতন পদ্ধতিগুলো এখন আর কাজ করে না। যার ফলে ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশল অবলম্বন করে অনলাইন গ্রাহকদের সাথে দ্বি-মুখী যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে। কেননা এখনকার সময়ে ক্রেতাদের বড় একটি অংশই অনলাইন বা ইন্টারনেট থেকে আসে।

আপনি যদি মনে করেন যে, ডিজিটাল মার্কেটিং আপনার প্রতিদিনের কাজগুলোর মতো একটি অপরিহার্য কাজ নয়, তাহলে তা অবশ্যই আপনার ব্যবসার জন্য ক্ষতিকারক হবে। আপনি যখনই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে টুইট, পোস্ট, শেয়ার বা মন্তব্য করছেন, তখনই আপনি নিজেকে মার্কেটিং করছেন এবং অনলাইনে আপনার নিজস্ব ব্র্যান্ড তৈরি করছেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসা সংক্রান্ত কোন কাজ ইমেলের মাধ্যমে প্রচার করেন, কিংবা কোন অনলাইন বিজ্ঞাপন সংস্থার কাছে জমা দেন, তাহলে ধরে নিন সক্রিয়ভাবে আপনিও ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাথে জড়িত।

কীভাবে একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার হওয়া যায়, তা শিখে এর জ্ঞান আপনি ব্যক্তিগতভাবে অথবা পেশাগতভাবে ব্যবহার করতে পারেন এই দক্ষতাগুলো আপনাকে আপনার ব্যবসার প্রচারণা বৃদ্ধিতে আরো সাহায্য করবে। পাশাপাশি বেশি বেশি সেল জেনারেট করতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।